নিশ্চয় এতোক্ষণে পরনের লাল শাড়ির মতন লাল
হয়ে আছে সূর্য্যিমুখ, খুন করতে চাইছে
জানিয়ে রাখি,
দাওয়াতী বাড়ি থেকে মা’র লুকিয়ে আনা খাবারের মত যত্নে রাখা
ছুঁতে দেই নি, সামরিক আইন জারি রেখেছি
শাটের্র বোতাম খুলে সতেজ রাখি
রোমকোষ দিয়ে অবরোধ করা তনুর সমস্ত সড়ক
দোহাই, রাগ নির্মিত টাওয়ার থেকে নেমে এসো
সামরিক আইন উইথড্র করে সড়কের অবরোধ বিচূর্ণ করে
দশ আঙ্গুল দিয়ে রাঙা ঠোঁট দিয়ে ছিঁড়ে খাও শরীর-রক্ত
মুর্হুমুহু ভুলগুলো ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দাও
যেনো অন্যকোন যুবকের শরীরে লাগে...
ধোঁয়া
ক্ষতে প্রলেপ লাগাই
বেদনা পুড়িয়ে ধোঁয়া উড়াই
কবিতার ওষুধ
শুধু চোখ দুটো অন্ধাকারে চলে গেলে
যন্ত্রণা আড়াল হয়ে যায়
যেমতি পাহাড় ঢেকে দেয় অপরাহ্নে অর্কের মুখ,
যখন চোখ দ্যুতির ছোঁয়া পায়
পুড়ে যাচ্ছে তনু টের পেয়ে অবচেতন আত্মা
কবিতার ওষুধ লাগায়
দেখি, প্রশান্তির বালিশে ঘুমিয়ে পরেছে কেউ
যন্ত্রণার দখলে থাকা আমারই শরীরে...
১৪/২/১৭, ঢাকা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন