আর নিচে নামলাম না সিড়ি ভেঙ্গে,
পা’দুটো সরিয়ে নিলো তার সম্মুখ অধিকার
অফিসমুখে,
ছেঁড়া পলিথিনের উপর সর্বহারা শিশুটির ক্ষুধা খেতে বসেছে
ক্ষুধা তো নাড়া দেয় নি আজ,
বলেনি, চল্ মুখ এবার কিছু মুখে দে
অফিসের সিড়ি ভেঙ্গে আর নামলাম না!
ক্ষুধাকে পানি দিয়েছি, কলিগের ঠোঁট ছোঁয়া সিগারেটের অর্ধাংশ
ক্ষুধা কথা বলে না, তার’চে শিশুটির ক্ষুধা তীব্র !
তাকে যদি ক্ষুধার কবিতা আগুনের কবিতা শোনাই
হয়তো বলবে, এইসব দিয়ে কি হবে উঠতি কবি !
এই যে একখানা কবিতা বাঁধলেন আমাকে দেখে
আপনি কি জানেন, রাতে কি খাবো অথবা অনাগত ভোর আড়ালে গেলে !
যদি বলে,
আপনার ক্ষুধা আমারটা’চে ক্ষুধার্ত বেশি ?
বলবো, চল্ দু’জনে লড়তে লড়তে মরে যাই..!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন