সে কবি, যাকে প্রেমিকা বলে দাবি করি
ফেসবুকে সার্চ করে দেখার পরে
ঐ নিখুঁত ঠোঁট মুঠোফোন স্ক্রিনে ডুবে থাকা
তাজা মাছের মত লাফ দিয়ে স্বঠোঁটে ডুব মারে
আর চোখ থেকে কলিজার ক্ষতে মলম লাগাই
বিচ্ছুরিত গুচ্ছ গুচ্ছ দ্যুতিময় রশ্মি এ শরীর পুড়ায়
তাজা মাছের মত লাফ দিয়ে স্বঠোঁটে ডুব মারে
আর চোখ থেকে কলিজার ক্ষতে মলম লাগাই
বিচ্ছুরিত গুচ্ছ গুচ্ছ দ্যুতিময় রশ্মি এ শরীর পুড়ায়
অস্বীকার করলেও তার যোগ্য প্রেমিক আমি
অবশ্য, সে কোনদিন জানবে না
হোক বিবাহিতা, আমার চে দীর্ঘাকায়
কিংবা এক মেয়ে সন্তানের মা
অবশ্য, সে কোনদিন জানবে না
হোক বিবাহিতা, আমার চে দীর্ঘাকায়
কিংবা এক মেয়ে সন্তানের মা
জেনেছি অধুনা ফের সংসারী হলো
যদি পুনরায় ঘর বাধে এ ফাঁকে
যেনো জানতে পারে
আর না জানলে কি-ই-বা আসে যায়!
যদি পুনরায় ঘর বাধে এ ফাঁকে
যেনো জানতে পারে
আর না জানলে কি-ই-বা আসে যায়!
ক্ষতি কি! আগের দাবি করা প্রেমিকাদের মত
এ দেহে জ্বররুপে দীর্ঘস্থায়ী সে রবে....
০৩.০৮.২০১৮, ঢাকা।
ছবি: অন্তর্জাল থেকে সংগৃহীত
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন